কোষ

- সাধারণ বিজ্ঞান জীব বিজ্ঞান | - | NCTB BOOK
1.3k
1.3k

Cell

কোষ

জীব দেহের গঠন ও কাজের এক কোষ। ১৬৬৫ সালে ইংরেজ বিজ্ঞানী রবার্ট হুক সর্বপ্রথম কোষ আবিষ্কার ও নামকরণ করেন। থিওডোর সোয়ান কোষ মতবাদ (Cell Theory) এর মাধ্যমে ঘোষণা করেন যে জীবদেহ কোষে গঠিত। কোনো কোনো জীব একটি মাত্র কোষ দিয়ে গঠিত।এদেরকে বলা হয় এককোষী জীব। যেমন- অ্যামিবা, ব্যাকটেরিয়া, প্লাজমোডিয়াম প্রভৃতি। কোনো কোনো জীব একাধিক কোষ দিয়ে গঠিতদিয়ে গঠিত। এদেরকে বলা হয় বহুকোষী জীব। যেমন- মানুষ, গরু, আম গাছ ইত্যাদি। প্রাণীদেহের দীর্ঘতম কোষ নিউরন। সবচেয়ে বড় কোষ উট পাখির ডিম। সবচেয়ে ছোট কোষ Mycoplasma golisepticum- নামক ব্যাকটেরিয়ার কোষ।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

পাখি পালন বিদ্যা
মৌমাছি পালন বিজ্ঞান
রেশম চাষ
উদ্যান বিদ্যা

কোষ

786
786

Cell

কোষ

জীব দেহের গঠন ও কাজের এক কোষ। ১৬৬৫ সালে ইংরেজ বিজ্ঞানী রবার্ট হুক সর্বপ্রথম কোষ আবিষ্কার ও নামকরণ করেন। থিওডোর সোয়ান কোষ মতবাদ (Cell Theory) এর মাধ্যমে ঘোষণা করেন যে জীবদেহ কোষে গঠিত। কোনো কোনো জীব একটি মাত্র কোষ দিয়ে গঠিত।এদেরকে বলা হয় এককোষী জীব। যেমন- অ্যামিবা, ব্যাকটেরিয়া, প্লাজমোডিয়াম প্রভৃতি। কোনো কোনো জীব একাধিক কোষ দিয়ে গঠিতদিয়ে গঠিত। এদেরকে বলা হয় বহুকোষী জীব। যেমন- মানুষ, গরু, আম গাছ ইত্যাদি। প্রাণীদেহের দীর্ঘতম কোষ নিউরন। সবচেয়ে বড় কোষ উট পাখির ডিম। সবচেয়ে ছোট কোষ Mycoplasma golisepticum- নামক ব্যাকটেরিয়ার কোষ।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সেল মেমব্রেন
সাইটোপ্লাজম
প্লাজমা
নিউক্লিয়াস

কোষের শ্রেণিবিভাগ

827
827

কোষের শ্রেণিবিভাগ

• কার্যপ্রণালীর উপর ভিত্তি করে কোষ দুই প্রকার। যথা-

(১) দেহকোষ

(২) জনন কোষ : উদাহরণ- শুক্রাণু ও ডিম্বাণু।

 

• নিউক্লিয়াসের গঠনের উপর ভিত্তি করে কোষ দুই প্রকার। যথা-

(১) আদিকোষ : উদাহরণ- ব্যাকটেরিয়া।

(২) প্রকৃত কোষ : উদাহরণ- অ্যামিবা, মানবদেহের কোষসমূহ।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

কোষপ্রাচীর

2k
2k

কোষপ্রাচীর (Cell wall)

জড় ও শক্ত যে প্রাচীর দিয়ে উদ্ভিদ কোষ পরিবেষ্টিত থাকে তাকে কোষপ্রাচীর বলে। প্রাণীকোষে কোষ প্রাচীর নেই। ছত্রাকের কোষপ্রাচীর কাইটিন নামক কার্বোহাইড্রেট দিয়ে গঠিত। প্রোটিন, লিপিড ও পলিমার দিয়ে ব্যাক্টেরিয়ার কোষপ্রাচীর গঠিত। উদ্ভিদ কোষে সেলুলোজ, হেমিসেলুলোজে, পেক্টোজ, লিগনিন, সুবেরিন প্রভৃতি কার্বহাইড্রেট দিয়ে কোষ প্রাচীর গঠিত।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সাইটোপ্লাজম

731
731

সাইটোপ্লাজম (Cytoplasm)

প্লাজমা মেমব্রেন থেকে নিউক্লিয়ার মেমব্রেন পর্যন্ত বিস্তৃত সজীব, দানাদার অর্ধতরল প্রোটোপ্লাজমীয় পদার্থকে সাইটোপ্লাজম বলে। সাইটোপ্লাজমে থাকে মাইটোকন্ড্রিয়া, রাইবেজম, এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম প্রাস্টিড, গলজি বডি ইত্যাদি। সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত অঙ্গাণুগুলোর মধ্যে প্লাস্টিড সবচেয়ে বড়।

 

Content added By

মাইটোকন্ড্রিয়া

790
790

মাইটোকন্ড্রিয়া (Mitocondria)

মাইটোকন্ড্রিয়া কোষের শ্বসন অঙ্গাণু। শ্বসনের মাধ্যমে শক্তি উৎপন্ন করে। মাইটোকন্ড্রিয়ায় ৭৩% প্রোটিন, ২৫-৩০% লিপিড, সামান্য পরিমাণে RNA, DNA, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকে। আদিকোষ (যেমন- ব্যাকটেরিয়া)-এ মাইটোকন্ড্রিয়া অনুপস্থিত। শক্তি উৎপাদনের সকল প্রক্রিয়া এর অভ্যন্তরে ঘটে থাকে বলে মাইটোকন্ড্রিয়াকে ‘পাওয়ার হাউস’ বলা হয়।

 

Content added By

রাইবোসোম

704
704

রাইবোসোম (Ribosome)

অমসৃণ এন্ডোপ্লাজমিক জালিকার গায়ে, নিউক্লিয়ার মেমব্রেন এর গায়ে, মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতরে অথবা সাইটোপ্লাজমে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছড়ানো অঙ্গাণুগুলোকে রাইবোসোম বলে। ১৯৫৫ সালে প্যালাডে রাইবোসোম আবিষ্কার করেন। রাইবোসোম এর প্রধান কাজ হল প্রোটিন সংশ্লেষণ করা। এজন্য রাইবোসোম কে প্রোটিন ফ্যাক্টরি বলা হয়।

 

Content added By

নিউক্লিয়াস

669
669

নিউক্লিয়াস (Nucleus)

১৮৩১ সালে রবার্ট ব্রাউন নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন। পেশী কোষে একাধিক নিউক্লিয়াস থাকে প্রাণীর বহুনিউক্লিয়াসযুক্ত কোষকে বলা হয় সিনসাইড্রিয়াম। লোহিত কণিকা, অণুচক্রিকা ইত্যাদি কোষে নিউক্লিয়াস থাকে না। নিউক্লিয়াসকে কোষের মস্তিষ্ক ও প্রাণশক্তি বলা হয়।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

পদার্থের নিউক্লিয়াসে প্রোটন ও নিউট্রন থাকে
প্রোটন ধনাত্মক আধানযুক্ত
ইলেকট্রন ঋণাত্মক আধানযুক্ত
ইলেকট্রন পরমাণুর নিউক্লিয়াসে ভিতরে অবস্থান করে
পল এহর্লিক
উইলিয়াম রনজেন
মাদাম কুরি
গোল্ড সেইন

প্লাস্টিড

2k
2k

প্লাস্টিড (Plastid)

উদ্ভিদ কোষের সাইটোপ্লাজমে প্লাস্টিড থাকে। প্রাণিকোষ, ছত্রাক ও ব্যাকটেরিয়ায় প্লাস্টিড থাকে না। প্লাস্টিড দুই প্রকার। যথা- লিউকোপ্লাস্ট এবং ক্রোমাটোপ্লাস্ট।

(ক) লিউকোপ্লাস্ট: বর্ণহীন কারণ এতে রঞ্জক পদার্থ থাকে না। মূল, ভূনিম্নস্থ কাণ্ড যে সব সূর্যালোক পৌছায় না, সেসব অঙ্গে লিউকোপ্লাস্ট থাকে।

(খ) ক্রোমাটোপ্লাস্ট: ক্রোমাটোপ্লাস্ট সবুজ বা অন্যান্য বর্ণের হয়। ক্রোমাটোপ্লাস্ট দুই প্রকার। যথ-

(১) ক্লোরোপ্লাস্ট: ক্লোরোপ্লাস্টের ভিতর সবুজ বর্ণ কণিকা ক্লোরোফিল থাকে। সালোক সংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় খাদ্য প্রস্তুত করা এর কাজ। ক্লোলোফিল অণুর উপাদান ম্যাগনেসিয়াম।

(২) ক্রোমোপ্লাস্ট: এর ভিতর সবুজ বর্ণকণিকা ক্লোরোফিল থাকে না তবে অন্য বর্ণ থাকে। এটির জন্য পুষ্প রঙিন ও সুন্দর হয়। পাকা ফলের রং

জ্যান্থোফিলের আধিক্যের কারণে হলুদ, ক্যারোটিন জন্য কমলা, লাইকোপিনের জন্য লাল হয়। এসব বর্ণকণিকার কোনটিই না থাকলে ফুলের বর্ণ সাদা হয়।

টমেটো বা যে কোনো ফল বা সবজি প্রথম দিকে সবুজ থাকে ক্লোরোফিলের কারণে। এ সময় সামান্য পরিমাণে ক্যারোটিন, জ্যান্থোফিল, লাইকোপিনও থাকে। ধীরে ধীরে নতুন করে ক্লোরোফিল তৈরি বন্ধ হয়ে যায়, আর পূর্বেরগুলোও নষ্ট হয়ে যায়। অপরদিকে রঙিন ক্যারোটিন এবং জ্যান্থোফিলইত্যাদির পরিমাণ বাড়তে থাকে। টমেটোতে বিদ্যমান ক্রমবর্ধিষ্ণু লাইকোপিন টমেটোকে ধীরে ধীরে লাল করে ফেলে।

 

Content added By

কোষ বিভাজন

1k
1k

কোষ বিভাজন (Cell Division)

যে প্রক্রিয়ায় একটি সজীব কোষ বিভাজিত হয়ে দুই বা ততোধিক নতুন কোষ উৎপন্ন হয় তাকে বিভাজন বলে। যে কোষ বিভাজিত হয়ে নতুন কোষ উৎপন্ন করে তাকে মাতৃকোষ বলে। মাতৃকোষ বিভাজনের ফলে যে নতুন কোষ উৎপন্ন হয় তাকে অপত্য কোষ বলে। জীবদেহে তিন প্রকার কোষ বিভাজন ঘটে। যথা-

(ক) অ্যামাইটোসিস বা দ্বি-বিভাজন: নিউক্লিয়াসটির নিউক্লিয় সামগ্রী প্রথমে প্রথমে সরাসরি দুইটি অংশে বিভক্ত হয় এবং কোষটিও মধ্যভাগ বরাবর দুইভাগে বিভক্ত হয়। প্রোক্যারিওটিক কোষ যেমন- ব্যাকটেরিয়া, ঈস্ট, অ্যামিবা, ছত্রাক ইত্যাদিতে এই বিভাজন দেখা যায়।

 

খ) মাইটোসিস: উন্নত শ্রেণির প্রাণী ও উদ্ভিদের দেহকোষ মাইটোসিস প্রক্রিয়ায় বিভাজিত হয়। অপত্য কোষ অর্থাৎ নতুন সৃষ্ট কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা মাতৃকোষের সমান। প্রতি বিভাজনে একটি মাতৃকোষ হতে দুটি অপত্য কোষ তৈরি হয়।

 

গ) মিয়োসিস: জনন কোষ উৎপন্নের সময় মিয়োসিস কোষ বিভাজন ঘটে। গ্রিক শব্দ Meiosis অর্থ হ্রাস করা। অর্থাৎ এ ধরনের কোষ বিভাজনে মাতৃকোষের নিউক্লিয়াসটি পরপর দুবার বিভাজিত হলেও ক্রোমোসোমের বিভাজন ঘটে মাত্র একবার। ফলে অপত্য কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যা মাত কোষের ক্রোমোসোম সংখ্যার অর্ধেক হয়। এ বিভাজনে ক্রোমোসোম সংখ্যা অর্ধেক হ্রাস পায় বলে এ প্রক্রিয়াকে হ্রাসমূলক বিভাজনও বলা হয়।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সেল মেমব্রেন
সাইটোপ্লাজম
প্লাজমা
নিউক্লিয়াস

কলা বা টিস্যু

2.8k
2.8k

কলা বা টিস্যু (Tissue)

একই উৎস থেকে উদ্ভূত এবং এক আকৃতির বা ভিন্ন আকৃতির কোষগুলো যখন মিলিত নির্দিষ্ট কাজ সম্পন্ন করে তখন এমন সমষ্টিগত কোষকে একত্রে কলা বা টিস্য বলে।

 

Content added By

উদ্ভিদ টিস্যু

965
965

উদ্ভিদ টিস্যু

উদ্ভিদ দেহে দুই ধরনের কলা দেখা যায়। যথা- ভাজক কলা এবং স্থায়ী কলা।

ক) ভাজক কলা: যে কলার কোষগুলো বিভাজনে সক্ষম, তাকে ভাজক কলা বলে। উদ্ভিদের বর্ধনশীল অঙ্গে এ কলা অবস্থান করে। মূল ও কাণ্ডের অগ্রভাগে উদ্ভিদের বৃদ্ধি সবচেয়ে বেশি হয়।

খ) স্থায়ী কলা: যে কলার কোষগুলো বিভাজনে অক্ষম, তাকে স্থায়ী কলা বলে। খাদ্য উৎপাদন, খাদ্য সঞ্চয়, খাদ্য-পানি-খনিজ লবণ পরিবহন, বিভিন্ন অঙ্গের দৃঢ়তা প্রদান ইত্যাদি স্থায়ী কলার কাজ। উদ্ভিদ জাইলেম কলার মাধ্যমে মাটি থেকে পানি ও খনিজ লবণ পরিবহন করে।

 

Content added By

# বহুনির্বাচনী প্রশ্ন

সবজি চাষ সংক্রান্ত
ফুলচাষ সংক্রান্ত
ফলচাষ সংক্রান্ত
শস্যচাষ সংক্রান্ত

প্রাণী টিস্যু

1.8k
1.8k

প্রাণী টিস্যু

কলা গঠনকারী কোষের সংখ্যা, বৈশিষ্ট্য এবং আন্তঃকোষীয় পদার্থ বা মাতৃকার বৈশিষ্ট্য, পরিমাণ, উপস্থিতি, অনুপস্থিতির ভিত্তিতে কলা প্রধানত চার প্রকার হয়। যথা- আবরণী কলা, যোজক কলা, পেশি কলা এবং স্নায়ু কলা।

 

ক) আবরণী কলা (Epithelial Tissue)

এই কলার কোষগুলো সন্নিবেশিত এবং একটি ভিত্তিপর্দার উপর বিন্যস্ত থাকে। এই কলার মাতৃকা থাকে না। কোষের আকৃতি, প্রাণী দেহে অবস্থান ও কাজের প্রকৃতি ভেদে এ কলা তিন ধরনের হয়ে থাকে। যথা-

১) আঁইশাকার (Squamous)

২) ঘনাকার (Cuboidal)

৩) স্তম্ভাকৃতি (Columnar)

 

খ) যোজক কলা (Connective Tissue)

যোজক কলায় মাতৃকার পরিমাণ তুলনামূলকভাবে বেশি এবং কোষের সংখ্যা কম। গঠন ও কাজের ভিত্তিতে যোজক কলা প্রধানত তিন ধরনের হয়। যথা- ফাইব্রাস, স্কেলেটাল এবং তরল যোজক কলা।

 

গ) পেশি কলা (Muscular Tissue)

ভ্রুণীয় মেসোডার্ম হতে উৎপন্ন সংকোচন প্রসারণশীল বিশেষ ধরনের কলাকে পেশি কলা বলে। দেহের বিভিন্ন অঙ্গের সঞ্চালন ও চলন নিয়ন্ত্রণ করে এই কলা। অবস্থান, গঠন এবং কাজের ভিত্তিতে পেশি কলা তিন ধরনের। যথা- ঐচ্ছিক, অনৈচ্ছিক এবং হৃদপেশি (Cardiac Tissue)।

 

১) ঐচ্ছিক পেশি টিস্যু: ঐচ্ছিক পেশি প্রাণির ইচ্ছানুযায়ী সংকুচিত বা প্রসারিত হয়। এই পেশি অস্থিতন্ত্রে সংলগ্ন থাকে। যেমন- মানুষের হাড় ও পায়ের পেশিসমূহ।

 

২) অনৈচ্ছিক পেশি টিস্যু: এই পেশি টিস্যুর সংকোচন ও প্রসারণ প্রাণির ইচ্ছাধীন নয়। অনৈচ্ছিক পেশি প্রধানত দেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গাদির সঞ্চালনে অংশ নেয়। যেমন- অন্ত্রের ক্রমসংকোচন।।

 

৩) হৃদপেশি: মেরুদণ্ডী প্রাণিদের হৃৎপিণ্ড যে বিশেষ ধরনের অনৈচ্ছিক পেশি দিয়ে গঠিত, তাকে কার্ডিয়াক পেশি বলে। হৃৎপিণ্ডের সকল হৃৎপেশি একত্রে সমন্বিতভাবে সংকুচিত ও প্রসারিত হয়।

 

ঘ) স্নায়ু কলা (Nervous Tissue)

যে বিশেষ কলা দিয়ে স্নায়ুতন্ত্র গঠিত তাকে স্নায়ু কলা বলে। স্নায়ু কলা যে বিশেষ কোষ দ্বারা গঠিত তাকে স্নায়ুকোষ বা নিউরন বলে।

 

Content added By
Promotion